দেশে চাকরির বাজারে যে কটি বড় ও সম্ভাবনাময় খাত তৈরি
হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো ব্যাংক। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৮ সালের ৩০
শে জুন থেকে কর্মসংস্থান ব্যাংক এর কার্যক্রম শুরু হয়। কর্মসংস্থান
ব্যাংকের মুল উদ্দেশ্য ছিল তাদের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে
তাদের জড়িত দ্বারা বেকার জনসংখ্যার দারিদ্র্য, বিশেষ করে দেশের বেকার যুবক
কমাতেও উদ্দেশ্য সঙ্গে করেই যাত্রা শুরু করে এবং ২২ শে সেপ্টেম্বর ১৯৯৮
সাল থেকে ঋণ দেয়া শুরু করে তাদের প্রথম মূল বাঞ্চ ঢাকা থেকে। এখন দেশের
প্রতিটি বিভাগ এবং প্রায় অনেক জেলাতেই প্রায় ১১০টি কর্মসংস্থান ব্যাংকের
শাখা অফিস রয়েছে।
সরকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও নারী উদ্যোক্তাদের স্বাবলম্বী করতে কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে। কোনো ধরনের জামানত ছাড়া উদ্যোক্তাদের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয়ার নিয়ম রয়েছে কর্মসংস্থান ব্যাংকে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশনা অমান্য করে বান্দরবান কর্মসংস্থান ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ঋণ দেয়ার নামে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ঋণ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে বলে একাধিক অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেয়ার কথা বলে নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে বলে নারী উদ্যোক্তারাসহ কয়েকজন অভিযোগ করেন।
চাহিদা অনুযায়ী ব্যাংকটি এখন পর্যন্ত তেমন ভূমিকা রাখতে পারেনি। এর মূলে আছে মূলধন সমস্যা। ১৯৯৮ সালে জন্ম নেয়া ব্যাংকটির লক্ষ্য ছিল, দেশের বেকার জনগোষ্ঠী বিশেষ করে শিক্ষিত বেকারদের কম সুদে ঋণ দিয়ে তাদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি। কিন্তু আমানত সংগ্রহের ক্ষমতা না থাকায় সরকারের পরিশোধিত মূলধনই ঋণ হিসেবে বিতরন করছে ব্যাংকটি।
ঋণ বিতরণ কার্যক্রম গতিশীল করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন চেয়েছে কর্মসংস্থান ব্যাংক। সম্প্রতি সরকারের কাছে তহবিল চেয়ে তা না পেয়ে তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ধরনা দিয়েছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে চেয়েছে। তাদের পুনঃঅর্থায়ন দেওয়া যায় কি-না সে বিষয় যাচাইয়ের জন্য একটি কমিটি করা হয়েছে। যে কমিটি বর্তমানে কাজ করছে। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ব্যাংকটিকে পুনঃঅর্থায়ন দেওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকটির ঋণের বেশিরভাগই যেহেতু এসএমই খাতের আওতায় বিতরণ করা হয় তাই এ বিষয়ে এসএমই বিভাগকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
তবে -
কর্মসংস্থান ব্যাংকের বেশ কিছু শাখায় গুরুতর অনিয়ম, জাল-জালিয়াতি ও দুর্বলতা ধরা পড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক পরিদর্শন করতে গিয়ে এসব গুরুতর অনিয়ম উদঘাটন করেছে। একই সঙ্গে এসব গুরুতর অনিয়ম দূর করতে বেশ কিছু সুপারিশ রেখেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মসংস্থান ব্যাংকের ৬৩টি শাখা পরিদর্শন করেছে। এসব অনিয়মের মধ্যে রয়েছে বিরূপ শ্রেণীকরণযোগ্য ঋণ যথাযোগ্যভাবে শ্রেণীকরণ না করা, শ্রেণীকৃত ঋণ হিসাবের সুদ হিসাবে না রেখে সরকারি আয়খাতে স্থানান্তর করা, ভুয়া ঋণ দেয়া। পাশাপাশি শাখায় ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে নানা ধরনের আর্থিক অনিয়ম করেছে। ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ অডিট বিভাগের দুর্বলতা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অভিযোগ রয়েছে। যে কারণে অডিট শাখাকে জোরদার করার জন্য পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মসংস্থান ব্যাংকের পরিদর্শনকালে দেখতে পেয়েছে, প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে অভ্যন্তরীণ অডিট চালু হয়নি। যার ফলে অনেক দাফতরিক অনিয়ম কর্তৃপক্ষের নজরে আসছে না। শুধু তাই নয় ব্যাংকের ক্রয়-বিক্রয়সহ ব্যয় সংক্রান্ত কার্যক্রমের অডিটও নিয়মিত হচ্ছে না। এতে ব্যাংকটিতে আর্থিক অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।
নতুন করে কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টি করবে সে প্রত্যাশা সবার। কর্মসংস্থান ব্যাংক কর্মের সুযোগ সৃষ্টির জন্য প্রশিক্ষণ দিচ্ছে বেকার যুবকদের। আর প্রশিক্ষণের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যুব উন্নয়ন অধিদফতর, বিসিক, মহিলা অধিদপ্তর। কর্মসংস্থান ব্রাক প্রতিটি শাখায় অ্যাপ্রোচ পদ্ধতিতে সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তা খুঁজে বের করছে। ইতিমধ্যে ১০০ জন উদ্যোক্তার অপেক্ষমান তালিকা তৈরি করছে। তবে ঋণ দেয়ার আগে এসব উদ্যোক্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ব্যাংক। প্রশিক্ষণ দিয়েই তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঋণ বিতরণ করবে। গত ৬ মাসে কর্মসংস্থান ব্যাংক মুনাফা অর্জন করেছে। আর এই মুনাফার পরিমাণ ৬ কোটি টাকা। তবে ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনে করেন, ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্যে মুনাফা অর্জন করা নয়। তাদের মূল কাজ সরকারের সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তাবায়ন করা।
সরকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও নারী উদ্যোক্তাদের স্বাবলম্বী করতে কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে। কোনো ধরনের জামানত ছাড়া উদ্যোক্তাদের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয়ার নিয়ম রয়েছে কর্মসংস্থান ব্যাংকে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশনা অমান্য করে বান্দরবান কর্মসংস্থান ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ঋণ দেয়ার নামে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ঋণ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে বলে একাধিক অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেয়ার কথা বলে নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে বলে নারী উদ্যোক্তারাসহ কয়েকজন অভিযোগ করেন।
চাহিদা অনুযায়ী ব্যাংকটি এখন পর্যন্ত তেমন ভূমিকা রাখতে পারেনি। এর মূলে আছে মূলধন সমস্যা। ১৯৯৮ সালে জন্ম নেয়া ব্যাংকটির লক্ষ্য ছিল, দেশের বেকার জনগোষ্ঠী বিশেষ করে শিক্ষিত বেকারদের কম সুদে ঋণ দিয়ে তাদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি। কিন্তু আমানত সংগ্রহের ক্ষমতা না থাকায় সরকারের পরিশোধিত মূলধনই ঋণ হিসেবে বিতরন করছে ব্যাংকটি।
ঋণ বিতরণ কার্যক্রম গতিশীল করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন চেয়েছে কর্মসংস্থান ব্যাংক। সম্প্রতি সরকারের কাছে তহবিল চেয়ে তা না পেয়ে তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ধরনা দিয়েছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে চেয়েছে। তাদের পুনঃঅর্থায়ন দেওয়া যায় কি-না সে বিষয় যাচাইয়ের জন্য একটি কমিটি করা হয়েছে। যে কমিটি বর্তমানে কাজ করছে। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ব্যাংকটিকে পুনঃঅর্থায়ন দেওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকটির ঋণের বেশিরভাগই যেহেতু এসএমই খাতের আওতায় বিতরণ করা হয় তাই এ বিষয়ে এসএমই বিভাগকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
তবে -
কর্মসংস্থান ব্যাংকের বেশ কিছু শাখায় গুরুতর অনিয়ম, জাল-জালিয়াতি ও দুর্বলতা ধরা পড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক পরিদর্শন করতে গিয়ে এসব গুরুতর অনিয়ম উদঘাটন করেছে। একই সঙ্গে এসব গুরুতর অনিয়ম দূর করতে বেশ কিছু সুপারিশ রেখেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মসংস্থান ব্যাংকের ৬৩টি শাখা পরিদর্শন করেছে। এসব অনিয়মের মধ্যে রয়েছে বিরূপ শ্রেণীকরণযোগ্য ঋণ যথাযোগ্যভাবে শ্রেণীকরণ না করা, শ্রেণীকৃত ঋণ হিসাবের সুদ হিসাবে না রেখে সরকারি আয়খাতে স্থানান্তর করা, ভুয়া ঋণ দেয়া। পাশাপাশি শাখায় ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে নানা ধরনের আর্থিক অনিয়ম করেছে। ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ অডিট বিভাগের দুর্বলতা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অভিযোগ রয়েছে। যে কারণে অডিট শাখাকে জোরদার করার জন্য পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মসংস্থান ব্যাংকের পরিদর্শনকালে দেখতে পেয়েছে, প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে অভ্যন্তরীণ অডিট চালু হয়নি। যার ফলে অনেক দাফতরিক অনিয়ম কর্তৃপক্ষের নজরে আসছে না। শুধু তাই নয় ব্যাংকের ক্রয়-বিক্রয়সহ ব্যয় সংক্রান্ত কার্যক্রমের অডিটও নিয়মিত হচ্ছে না। এতে ব্যাংকটিতে আর্থিক অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।
নতুন করে কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টি করবে সে প্রত্যাশা সবার। কর্মসংস্থান ব্যাংক কর্মের সুযোগ সৃষ্টির জন্য প্রশিক্ষণ দিচ্ছে বেকার যুবকদের। আর প্রশিক্ষণের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যুব উন্নয়ন অধিদফতর, বিসিক, মহিলা অধিদপ্তর। কর্মসংস্থান ব্রাক প্রতিটি শাখায় অ্যাপ্রোচ পদ্ধতিতে সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তা খুঁজে বের করছে। ইতিমধ্যে ১০০ জন উদ্যোক্তার অপেক্ষমান তালিকা তৈরি করছে। তবে ঋণ দেয়ার আগে এসব উদ্যোক্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ব্যাংক। প্রশিক্ষণ দিয়েই তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঋণ বিতরণ করবে। গত ৬ মাসে কর্মসংস্থান ব্যাংক মুনাফা অর্জন করেছে। আর এই মুনাফার পরিমাণ ৬ কোটি টাকা। তবে ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনে করেন, ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্যে মুনাফা অর্জন করা নয়। তাদের মূল কাজ সরকারের সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তাবায়ন করা।
Hello bai ami বেকার loan nite chasilam.ami digital service dei.web site development business and apps development.akon site ke promote korar jon no invest dorker.
উত্তরমুছুনAmi ki pete pari
Hello bai ami বেকার loan nite chasilam.ami digital service dei.web site development business and apps development.akon site ke promote korar jon no invest dorker.
উত্তরমুছুনAmi ki pete pari